পৃষ্ঠাসমূহ

শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০০৯

আলু থেকে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন

আলু দিয়ে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন এটা কখন চিন্তা করেছেন। কিন্তু এখন এটা সম্ভব , এ তৈরী করাও খুব সহজ।




তৈরী করতে যা লাগবে :                                                                        


  • আলু (প্রতি আলুতে 1ভোল্ট DC পাওয়া যায় )
  • তামার পাত
  • লোহার পেরেক/দস্তার পাত
  • কিছু তার
কি ভাবে কাজ করবেন :                                                                        

  • ১ম এ সকল উপকরন সংগ্রহ করুন।
  • এবার নিচের চিত্রের ন্যায় সংযোগ দিন।
  • তামার পাত এখানে (+) পজেটিভ টার্মিনাল আর লোহা / দস্তার পাত এখানে (-) মাইনাস টার্মিনাল।
  • যখন প্রথম আলু থেকে দ্বিতীয় আলুতে জয়েন্ট দিতে হবে তখন একটির (+ ) আর অন্যটির( – )পয়েন্টে জয়েন্ট দিতে হবে আর এই ভাবে আলুর পরিমান বাড়িয়ে ভোল্ট আরও বাড়ানো যাবে। (উদাহরন : আগে লাইটের ভিতর যেভাবে ১.৫ ভোল্ট এর ব্যাটারী প্রবেশ করানো হত)।



    এবার যে লাইন ২টি বেড় হল তা লোড(এলইডি বাতি, ঘড়ি) সাথে যুক্ত করুন।

    ফলাফলঃ                                                                                          


    আলুর রসে অনেক সহজে দ্রবনীয় রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা দস্তার পাত অথবা তামার পাত এর সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে। ফলে আমরা কিছু পরিমান চলমান ইলেকট্রন পাই যা বিদ্যুৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে।
     
    একটি ডিজিটাল মাল্টিমিটার এ ১.২ ভোল্ট হতে ১.৫ ভোল্ট পাওয়া যায়। কিন্তু এনালগ মাল্টিমিটারে আরো কম ভোল্টেজ দেখায়্। এর কারন হল, এনালগ মাল্টিমিটার আমাদের আলু হতে পাএয়ার (শক্তি) গ্রহন করে। অপরদিকে, ডিজিটাল মাল্টিমিটার এর অভ্যন্তরের ব্যাটারী হতে শক্তি গ্রহন করে। এজন্য ডিজিটাল মাল্টিমিটার বেশী নিঁখুত।

    মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯

    আপনার পিসি কে দ্রতগামী রাখুন ৪ টি টিপসে…

    আপনি কি আপনার PC কে fast রাখতে চান??? তাহলে নিচের টিপস্ গুলো অনুসরন করুন :

    ১ম টিপস্ : run এর মাধ্যমে আপনি আপনার pc কে fast রাখতে পারন । প্রথমে start > run এ click করুন তাপর text বারে লিখুন..



    # ” tree ” তারপর ok করুন।
    # ” tree exe ” তারপর ok করুন।
    # ” temp ” তারপর ok করুন। এখন ctrl + a চেপে selet করে delete করুন ।
    # ” %temp% ” তাপর ok করুন। এখন ctrl + a চেপে selet করে delete করুন ।
    # ” prefetch ” তারপর ok করুন। এখন ctrl + a চেপে selet করে delete করুন ।
    # ” recent ” তারপর ok করুন। এখন ctrl + a চেপে selet করে delete করুন ।
    # ” recover ” তারপর ok করুন।
    # ” sfc ” তারপর ok করুন।
    ২য় টিপস্ : Event viewer মাধ্যমে আপনি আপনার pc কে fast রাখতে পারেন ।এজন্য আপনাকে start > settings > control panel > Administrative tools > Event viewer এ click করতে হবে ।
     আপনার পিসি কে দ্রতগামী রাখুন ৪ টি টিপসে...(অভিজ্ঞদের প্রবেশ নিষেধ) | Techtunes
    এখন, #Application এ right click করে clear all events এ click করে no করতে হবে ।
    # Security এ right click করে clear all events এ click করে no করতে হবে ।
    # System এ right click করে clear all events এ click করে no করতে হবে ।
    ৩য় টিপস্ : আপনার pc ২-৩ ঘনটা চলার পর অবশ্যই win xp drive ( Local disk c ) Disk cleanup করতে হবে ।
     আপনার পিসি কে দ্রতগামী রাখুন ৪ টি টিপসে...(অভিজ্ঞদের প্রবেশ নিষেধ) | Techtunes
    এজন্য আপনাকে My computer > Local disk c এর উপর right click করে properties এ click করতে হবে । এখন Disk clean up click করতে হবে । এবার সেখানে উ‍‌লেক্ষিত Downloaded progarm files /offline web page ইত্যদি বিষয় গুলো mark করে ok করুন ।
    ৪থ টিপস্ : আপনার pc ২-৩ ঘনটা চলার পর অবশ্যই একবার Stand by করতে হবে । Stand by করার জন্য আপনাকে start > Turn off > Stand by এ click করতে হবে । Stand by আপনাকে ৩০ সে: থেকে ১ মিনিট করতে হবে । তারপর কি বোড / মাউসে click করে pc onকরতে হবে ।







    উৎসঃ almas

    বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০০৯

    Trace করুন Yahoo!, Gmail ও Hotmail এ প্রাপ্ত ইমেইল


    ধরুন আপনার কাছে একটা ইমেইল আসল যে আপনাকে খুন করা হবে। তখন আপনি কি করবেন। পুলিশকে খবর দেবেন, নাকি ঘরে বসে থাকবেন? যদি আপনি একটু বুদ্ধি করে কোন ip থেকে আপনার ইমেইল এসেছে তা বের করতে পারেন আর তা যদি পুলিশকে দিয়ে দেন তবে BTCL এর সাহায্য খুব সহযেই সেই হুমকি দেয়া লোকটিকে ধরা সম্ভব। যা হোক, এগুলো একটা আষাড়ে গল্পের মত। তবে আমি আজ আপনাদের ইমেইল ট্রেস করার পদ্ধতি শেখাবো। আজ মূলত আমি ইয়াহু! তে প্রাপ্ত ইমেইল এর ip trace করার পদ্ধতি দেখাবো। আর Gmail ও Hotmail আপনি নিজেই পারবেন, আমি খুব সংক্ষেপে বলব।
    ইমেইল এড্রেস ট্রেস করার পদ্ধতিতে যে জিনিসটা খুব জরুরি তা হল email header। মুলত এর মাধ্যমেই ট্রেস করা সম্ভব হয়। প্রথমে আপনার যে মেইল ট্রেস করতে চান তার email header সংগ্রহ করতে হবে। email header দেখতে নিচের এই লেখা গুলোর মত যা আপনাকে সংগ্রহ করতে হবে-
    
    Return-Path: <example_from@dc.edu>
    
    X-SpamCatcher-Score: 1 [X]
    
    Received: from [136.167.40.119] (HELO dc.edu)
    
    by fe3.dc.edu (CommuniGate Pro SMTP 4.1.8)
    
    with ESMTP-TLS id 61258719 for example_to@mail.dc.edu; Mon, 23 Aug 2004 11:40:10 -0400
    
    Message-ID: <4129F3CA.2020509@dc.edu>
    
    Date: Mon, 23 Aug 2005 11:40:36 -0400
    
    From: Taylor Evans <example_from@dc.edu>
    
    User-Agent: Mozilla/5.0 (Windows; U; Windows NT 5.1; en-US; rv:1.0.1) Gecko/20020823 Netscape/7.0
    
    X-Accept-Language: en-us, en
    
    MIME-Version: 1.0
    
    To: Jon Smith <example_to@mail.dc.edu>
    
    Subject: Business Development Meeting
    
    Content-Type: text/plain; charset=us-ascii; format=flowed
    
    Content-Transfer-Encoding: 7bit
    
    নিচে email header সংগ্রহের পদ্ধতি দেয়া হল।

    Yahoo Mail:

    ইয়াহু মেইল ক্লাসিক এবং ইয়াহু মেইল নতুন ভার্সনের জন্য নিয়ম একটু আলাদা।ইয়াহু মেইল ক্লাসিক এর জন্য মেইল ওপেন করে নিচের দিকে Full header অংশটি সিলেক্ট করতে হবে(নিচে দেখানো ছবির লাল অংশ)।তাহলে যে ইমেইল হেডার পাওয়া যাবে তা সংগ্রহ করতে হবে।আর ইয়াহু মেইল নতুন ভার্সন এর জন্য View Full header সিলেক্ট করতে হবে।তাহলে নতুন উইন্ডোতে email header সহ ইমেইল ওপেন হবে।
    iloveubangladesh.blogspot.com 2


    Gmail:

    প্রথমে Open mail>Reply লিঙ্ক>Show Original
    gmailheader Trace করুন Yahoo!, Gmail ও Hotmail এ প্রাপ্ত ইমেইল | Techtunes
    একটি নতুন উইন্ডোতে হেডার সহ ওপেন হবে।


    Hotmail:

    হটমেইলের জন্য সাফারি ব্রাউজার কাজ করবে না। অন্য ব্রাউজার চলবে। প্রথমে যে ইমেইল ট্রেস করতে চান তার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে View Source নির্বাচন করুন। নতুন উইন্ডোতে email header সহ HTML অংশ পাওয়া যাবে।
    hotoption2 Trace করুন Yahoo!, Gmail ও Hotmail এ প্রাপ্ত ইমেইল | Techtunes
    সেখান থেকে হেডার টুকু কপি করে সংগ্রহ করুন।
    এবার প্রাপ্ত email header টি এই লিঙ্ক এ ক্লিক করে যে বক্সটি পাবেন তাতে পেস্ট করুন ও Get source নির্বাচন করুন। আপনার প্রাপ্ত ইমেইল এর সকল প্রয়জনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।
    যাদি email header সংগ্রহে কোন সমস্যা হয় তাহলে এই লিঙ্ক থেকে দেখে নিতে পারেন।

    উৎসঃ rahat

    শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০০৯

    বারকোড তৈরি করুন আপনার নিজের নামে


    google barcode বারকোড তৈরি করুন আপনার নিজের নামে !!!  | Techtunes

    উপরের ছবিটি হয়তো আমাদের কাছে তথা মানুষের কাছে তেমন কোনো অর্থ সৃষ্টি করবেনা। তবে কোনো বারকোড স্ক্যানিং মেশিনে এটি প্রদর্শিত হলে তাৎক্ষনিক ভাবে যে ফলাফলটি পাওয়া যাবে তা হচ্ছে- Google।
    হ্যা, কয়েকদিন আগে গুগল বারকোড উদ্ভাবনের দিনটি এভাবেই পালন করেছিল। গুগলের আসল লোগোর পরিবর্তে তাদের বারকোড প্রদর্শিত হয়েছিল। এখন অনেকেই হয়তো ভাবছেন নিজ নামে একটি বারকোড থাকলে মন্দ হয়না। তাহলে আসুন আর দেরি না করে দেখি নেই কিভাবে নিজ নামে বারকোড তৈরি করা যায়।

    যেভাবে তৈরি করবেন 2d বারকোড

    নিজ নামে বা নিজের কোম্পানী অথবা ওয়েবসাইটের নামে বারকোড তৈরি করতে চলে যান morovia.com । এরপর বারকোড ফরমেট হিসেবে Code 28 নির্বাচন করুন এবং “Show human readable text” এর বক্সটি আনচেক করে দিন। এরপর কাঙ্ক্ষিত নাম দিয়ে সাবমিট করলেই পেয়ে যাবেন আপনার বারকোড।
    উদাহরন স্বরুপ “BDTECHPEDIA” এর বারকোড নিম্নরুপ-
    techtunes barcode বারকোড তৈরি করুন আপনার নিজের নামে !!!  | Techtunes

    যেভাবে বারকোড পড়বেন

    এখন সহজেই প্রশ্ন আসে কিভবে এই বারকোড পড়া যাবে। বারকোড পড়ার জন্য  zxing.org -এ যান। তারপর বারকোডের ইমেজটি আপলোড অথবা ইমেজের ইউ আর এল সাবমিট এর মাধ্যমে সহজেই বারকোড পড়া যাবে।

    বৃহস্পতিবার, ১ অক্টোবর, ২০০৯

    জিপিএস ভেহিকেল ট্রাকিং সিস্টেম - পর্ব ২


    Tools অপশন এর মাধ্যমে অনেকগুলো রিপোর্ট পাওয়া যায় (ছবি গত পর্বে)। এগুলোর যে কোন একটিতে ঢুকলে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

    বি.দ্র.: ইন্টারনেট এনাবল যে কোন পিসি, ল্যপটপ এমনকি মোবাইলেও আপনারা এই সার্ভিস ব্যবহার করতে পারবেন। আর তাও যদি না থাকে তাহলে NITS এর চব্বিশ ঘন্টা সাপোর্ট সেন্টার তো আছেই।

    ১. Find closest Vehicle:
    ধরুন আপনির প্রতিষ্ঠানের অনেকগুলো গাড়ি আছে। আপনি এখন ফার্মগেটে বসে জানতে চাচ্ছেন আপনার সবচেয়ে কাছাকাছি কোন গাড়িটি আছে। এই অপশনটির মাধ্যমে আপনি ফার্মগেট সিলেক্ট করলে কাছাকাছি গাড়িগুলোর দুরত্ব, অবস্থান এবং অবস্থা জানা যাবে।

    ২. Geocoder:
    অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমা জানা থাকলে এই অপশনটির মাধ্যমে ওই স্থানের মানচিত্র পাওয়া যাবে। আবার কোন স্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ও জানা যাবে।

    ৩. Directions:
    এই অপশনটির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোথাও কিভাবে যেতে হবে তা জানা যাবে। কিন্তো বাংলাদেশে এখনো এই অপশনটি চালু হয়নি।

    ৬. Get Reports:
    এই অপশনটি ফ্লিট রিপোর্ট এর জন্য একটি ডিজিটাল সিস্টেম। প্রতিটি গাড়ির প্রতিদিনের বিস্তারিত তথ্য সময় সহ সার্ভারে জমা থাকে। এখন থেকে ঠিক ৬ মাস পেছনের যে কোন তথ্য পাওয়া যাবে।
    যে সব তথ্য যানা যাবে সেগুলো হলঃ
    • Distance Traveled
    • Trip Report
    • Overspeed Report
    • Fleet Status Report
    • Vehicle Assignment Report
    • Output Commands Report
    • Current Fleet Report
    • Consolidated Report
    • Geofence
    • Alerts Generated
    • Speed analysis
    • Halt Analysis


     
    Distance Traveled এর মাধ্যমে কোন গাড়ি নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে কতটুকু দুরত্ব অতিক্রম করেছে তা জানা যাবে। Trip Report এর মাধ্যমে কোন গাড়ি প্রতি আধা ঘন্টা সময়ের ব্যবধানে কখন কোথায় কী অবস্থায় ছিল তা জানা যাবে। Overspeed Report এর মাধ্যমে কোন গাড়ি যদি নির্দিষ্ট গতি অতিক্রম করে তা রেকর্ড হয়ে থাকবে। Alerts Generated এর মাধ্যমে বিভিন্ন ফাংশনের বিপরীতে মোবাইলে এলার্ট মেসেজ পাঠাবে। Halt analysis এর মাধ্যমে গাড়ি কখন কোথায় ইন্জিন বন্ধ অবস্থায় পার্কিং করে ছিল তা জানা যাবে।



    এই ছবিতে একটি রিপোর্ট দেখানো হল। এর মাধ‌্যমে প্রতি আধা ঘন্টা পর পর গাড়ির অবস্থান ও গতির এক টি রিপোর্ট পাওয়া যাবে।


    চলবে....

    রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    জিপিএস ভেহিকেল ট্রাকিং সিস্টেম - পর্ব ১

    গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম(জিপিএস) এর মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় বসে যে কোন আবহাওয়ায়, কোন অবজেক্ট কে চব্বিশ ঘন্টা মনিটর করা যায়।

    সম্পুর্ন সিস্টেমটি তিনটি অংশে বিভক্ত :

    ১. পৃথিবীকে প্রদক্ষিনরত ২৪ থেকে ৩২ টি স্যাটেলাইট
    ২. পৃথিবীতে অবস্থিত চার(৪)টি কন্ট্রোল এবং মনিটরিং ষ্টেশন
    ৩. ইউজার এর নিকট একটি জিপিএস রিসিভার

    জিপিএস কার ট্রাকিং সিস্টেম বাংলাদেশের মানুষের কাছে নতুন হলেও এই প্রযুক্তি দেশে এসেছে আরো কয়েকদিন আগে। NITS Service Ltd. নামের একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে এটি ব্যপকভাবে প্রচলন করছে। সম্প্রতি বাংলালিংক NITS এর সাথে চুক্তি করে এই সার্ভিস টি দেয়ার কথা ঘোষনা  করেছে।

    এখানে বলে রাখা ভাল যে এই সার্ভিস এর সাথে মোবাইল অপারেটরের কোন সম্পর্ক নেই। স্যটেলাইটের মাধ‌্যমে সংগৃহীত ডাটা একটি সার্ভারে জমা হয়। এই সার্ভারের একটি ওয়েব সাইটের মাধ্যমে লগইন করে ইউজার তার অবজেক্ট টি মনিটর করতে পারে। এই অবজেক্ট শুধু গাড়ি নয়। যে কোন কিছুই হতে পারে।

    এই সার্ভিস টি পেতে হলে ইউজারকে একটি রিসিভার ডিভাইস কিনতে হবে। এই ডিভাইস টি ইনস্টলের সময় ইউজারকে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং মাসিক কিছু ভাড়া দিতে হবে। তার বিনিময়ে ইউজার একই পাসওয়ার্ড পাবে। এই পাসওয়ার্ড টির মাধ্যমে NITS Service Ltd. এর ওয়েব সাইটে লগইন করে মনিটর করতে পারবে। সার্ভিসটি গুগল ম্যাপ এর মাধ্যমে ইউজাররা পাবেন। যারা গুগল আর্থ ব্যাবহার করেছেন তাদের কাছে ব্যপারটি আরও পরিস্কার হবে।
    উপরের ছবিতে গাড়ির ছবি দেখা যাচ্ছে। সবুজ রংয়ের গাড়ি গুলো চলন্ত অবস্থায় আছে। মেসেজ এ গাড়িটির বর্তমান গতি এবং পাশের ট্যাবে লোকেশন দেখা যাচ্ছে। জিনিসগুলো আসলে ছবি আকারে দেখা যায় এবং প্রতি মিনিটে একবার রিফ্রেশ হয়। ভবিষ্যতে হয়তো বাইরের দেশের নেভিগেশনের মতো লাইভ ভিডিও আকারে দেখা যাবে। লাল রংয়ের গাড়িগুলোর ইন্জিন বন্ধ আছে। ছবির বাম দিকে কয়েকটি অপশন দেখা যাচ্ছে। View All Vehicles এ ক্লিক করলে সবগুলো গাড়ি একসাথে দেখা সম্ভব। Tools অপশনটি আরও কাজের। এর মাধ্যমে অনেকগুলো রিপোর্ট পাওয়া যায় যা আটোমেটিক ফ্লিট রিপোর্ট তৈরি করে।



    এই অপশন গুলোর যে কোন একটিতে ঢুকলে বিস্তারিত পাওয়া যাবে।

    চলবে...





    শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    ঈদ মোবারক

    মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    বড় অবস্থানের ছবি কয়েকটি অংশে তুলে একত্রিত করা

    প্রথম ধাপ:

    আমরা একটি অবস্থানের কয়েকটি ছবি তোলব এবং ফটোশপের মাধ্যমে সেগুলো একত্রিত করবো ।এ ক্ষেত্রে আমরা ফটোশপের মার্জ টুল বা ক্লোন স্ট্যাম্প টুল ব্যবহার করতে পারি
    সংয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে অনেক সময় ১০০% সঠিক ফলাফল দেয় না তাই এখানে উভয় পদ্ধতি -ই ব্যবহার করা হবে।
    প্রথমে ছবি তোলতে হবে । তবে Panoramic ছবি তোলা অন্যসব ছবি তোলার মতো নয় । সুন্দর একটি জায়গা নির্বাচন করতে হবে প্রথম।

    Click Image For Larger View

    দ্বিতীয় ধাপ:

    ক্যামেরা সেটকরা ক্যামেরাটি সোজা ভাবে বসাতে হবে যাতে ছবি গুলো বাঁকা না আসে। বাঁকা ছবি একসাথে মিলাতে গেলে অনেক অংশই বাদ পরে যায় ।

    Click Image For Larger View

    তৃতীয় ধাপ:

    ফাইল সমুহ:ছবির ফাইল গুলো সাজিয়ে নিন কোন অংশের সাথে কোন অংশ মিলবে।তা বুঝে নিন।

    Click Image For Larger View

    চতুর্থ ধাপ:

    সয়ংক্রিয় ফটোমার্জ ফটোশপ খুলুন:
    ১।File.>Automate>Photo Marge. এ ক্লিক করুন ।
    ২।একটি নতুন উইনডো আসবে ।
    ৩।সেখানে ফাইলগুলো ইন্সার্টকরে একের পরে এর সাজিয়ে নিন।

    Click Image For Larger View

    পঞ্চম ধাপ:

    ফলাফল দেখুন:এবার দেখুন আপনার মার্জকৃত ছবিটি।

    Click Image For Larger View

    ষষ্ঠ ধাপ:
    সামান্য ঘুরানো দরকার হলে ঘুরিয়ে নিন।

    Click Image For Larger View

    সপ্তম ধাপ                                                                       

    ক্লোন করে কিছু কিছু খালি স্থান পূর্ন করে নিন।

    Click Image For Larger View

    সবশেষে:

    এবার সবগুরোটুকরা ছবি এবং ফলাফলের ছবি,ফটোশপের ফাইলগুলো সহ একটি ফোল্ডারে সংগ্রহ করে রাখুন। এভাবে আপনার ক্যামেরায় রেজুলেশন কম হলেও বিশাল আকার ছবি কাছে থেকে তুলতে পারবেন।

    Click Image For Larger View

    সোমবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    সিডি/ডিভিডি ড্রাইভের কনটেক্সট মেনুতে Insert অপশন যোগ করা

    সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভের কনটেক্সট মেনুতে Eject অপশনটি আগে থেকেই দেয়া থাকে। স্বাভাবিকভাবেই মনে প্রশ্ন জাগে Insert অপশনটি দিলে কি ক্ষতি হতো। যাক নেই যখন, বলে আর কি লাভ। আপনি নিজেই তা দিয়ে দিন।


    Insert অপশনটি যোগ করার জন্য প্রয়োজন হবে একটি dll ফাইল। প্রয়োজনীয় ফাইলটি ডাউনলোড করার পর আপনাকে যা করতে হবে তা হলো -
    •  ডাউনলোডকৃত ফাইলটি আনজিপ করে নিন
    • cdeject.dll নামের ফাইলটি কপি করে C:\WINDOWS\system32 ফোল্ডারে পেস্ট করুন
    • এবার নিচের কোডগুলো কপি করুন

    Windows Registry Editor Version 5.00
    [HKEY_CLASSES_ROOT\CLSID\{02A07E80-EFA2-11D4-8306-A7EBD4C50C7C}]
    @="CDEject Context Menu Shell Extension"
    [HKEY_CLASSES_ROOT\CLSID\{02A07E80-EFA2-11D4-8306-A7EBD4C50C7C}\InprocServer32]
    @="C:\\WINDOWS\\system32\\cdeject.dll"
    "ThreadingModel"="Apartment"
    [HKEY_CLASSES_ROOT\Drive\shellex\ContextMenuHandlers\{02a07e80-efa2-11d4-8306-a7ebd4c50c7c}]
    @="{02a07e80-efa2-11d4-8306-a7ebd4c50c7c}"

    • নোটপ্যাডে পেস্ট করুন এবং .reg এক্সটেনশন (xxxxxx.reg) দিয়ে সেভ করুন
    • এরপর সেভ করা ফাইলে ক্লিক করে ok দিয়ে রেজিস্ট্রিতে এন্ট্রি করুন
    এখন সিডি/ডিভিডি ড্রাইভের কনটেক্সট মেনুতে দেখুন Insert অপশন এসে গেছে।
    উৎসঃ মিথুন

    মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    ইন্টেলিজেন্ট কারেন্ট টেস্টার

     

    যা যা লাগবে:

    ১. IC - CD4017              - ১টা                                  দাম মাত্র ১০-১৫ টাকা।
    ২. DISPLAY                   - Red LED ১০টা                দাম মাত্র ৮-১০ টাকা।
    ৩.RESISTOR                  - 100  ohm ১টা                  দাম মাত্র ২৫ পয়সা ।
    ৪.CIRCUIT BOARD       -( 2 inch×1.5inch ) ১টা      দাম মাত্র ২-৫ টাকা।
    ৫.BATTERY                    - 3v-9v ১টা                       দাম মাত্র ১০-৩৫টাকা।
    ৬.WIRE                            -প্রয়োজন অনুযায়ী               দাম মাত্র ১-৩ টাকা।

    যে ভাবে তৈরি করতে হবে এবং সার্কিটটি যেভাবে কাজ করে:

    আমার বিশ্বাস আমরা খুব সহজেই স্হানীয় বাজার থেকে উপকরণ সমূহ সংগ্রহ করতে পারব। সার্কিটের মূল অংশটি হচ্ছে একটি CD4017 IC যাকে Decimal Decade Counter ও বলা হয়। এর মোট ১০ টি আউটপুট রয়েছে যেখানে ১০ টি LED সংযুক্ত করা হয়েছে। এর ১৪ নং পিনটি এর ক্লক ইনপুট যার সাথে Sensing wire যুক্ত আছে। Sensing wire টি আসলে বিশেষ কিছু নয় যে কোন Insulated wire হলেই চলবে । আমরা সচরাচর যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি তার ফ্রিকোয়েন্সি 50HZ । এই 50HZ ফ্রিকোয়েন্সির AC সাইন ওয়েভ CD4017 IC এর ১৪নং পিনে সেকেন্ডে ৫০টি পালস তৈরি করে যা কাউন্টাটি গননা করে এবং আউটপুট LED এর মাধ্যমে প্রদর্শন করে। যদি আমরা কোন তার যার মধ্যে দিয়ে Ac কারেন্ট প্রবাহিত হচ্ছে তার কাছাকাছি Sensing wire টি নিয়ে যায় তাহলে দেখতে পাব একটি লাল আলো LED গুলোর মধ্যে দিয়ে চলাচল করছে। আর যদি ঐ তারে কোন Ac কারেন্ট প্রবাহিত না হয় তবে সার্কিটের একটি মাত্র LED জ্বলে থাকবে। সার্কিট ডায়াগ্রামের এনিমেশনটা খেয়াল করলেই ব্যপারটি ভালভাবে বুঝা যাবে। তবে অবষ্যই LED গুলোকে সাবধানতার সাথে পর্যায়ক্রমিকভাবে IC-র ৩নং,২নং,৪নং,৭নং,১০নং,১নং,৫নং,৬নং,৯নং এবং ১১নং পিনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। CD4017 IC এর ১৬ নং পিনে +3vথেকে+9v এর মাঝে যে কোন ভোল্ট এবং ৮ নং ১৫ন্ ও ১৩নং পিনে GND বা 0v প্রদান করতে হয়।

    কেন ব্যবহার করব?:

    সচরাচর আমরা যে কারেন্ট টেস্টার ব্যবহার করি তা দ্বারা কাজ করার জন্য সরাসরি কারেন্ট প্রবাহকে স্পর্শ করতে হয়, যা অনেক ক্ষেত্রে ঝুকিপূর্ণ। কিন্তু এটি ডিজিটাল পদ্ধতিতে দূর থেকেই কারেন্ট প্রবাহের উপুস্থিতি নির্দেশ করে। তাছাড়া Insulated wire এর কোন স্থানের কারেন্ট প্রবাহের উপুস্থিতি সাধারন টেস্টার দ্বারা জানতে হলে Insulation তুলে ফেলতে হয় অথচ এটির সফল ব্যবহারের ক্ষেত্রে যার কোন প্রযোজন নেই।
      উৎস এবং সত্ত্বাধিকারী :  ashim

    শনিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    নকল ডিম হইতে সাবধান!



    ছবিতে টিক চিহ্ন দেয়া ডিমটি কিন্তু কোন মুরগীর কাজ নয়। তাহলে হয়তো জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে, এই ডিম কী কোন মোরগ পেড়েছে? না আসলে তা নয়। ডিমটি চীনের একজন মানুষ পেড়েছে (বানিয়েছে)। আসলে ডিমটি নকল ডিম

    নকল ডিম তৈরি করতে যে সব রাসায়নিক দ্রব্য প্রয়োজন হবে সেগুলো হল: ক্যলসিয়াম কার্বনেট, রেজিন, গ্যালেটিন, স্টার্চ, এলাম এবং অন্যান্য রাসায়নিক দ্রব্য। নিচের ছবিটি দেখুন:


    প্রথমে রাসায়নিক দ্রব্যগুলো একসাথে মেশানো হয়। এরপর গোলাকার ছাঁচের মাধ্যমে ডিমের কুসুমের আকৃতি বানানো হয়।

    এরপর রঞ্জক পদার্থ মিশিয়ে কুসুমের রং প্রদান করা হয়।

    এরপর তরল ক্যলসিয়াম কার্বনেট দ্রবনে ডুবিয়ে ডিমের সাদা আকৃতি প্রদান করা হয়।


    প্যারাফিন ওয়াক্স ও জিপসাম পাউডার মিশিয়ে একে শুকিয়ে ঠান্ডা করা হয়। ঠান্ডা হলে এটি ডিমের শক্ত সাদা অংশের আকৃতি লাভ করে।
    এবার আসুন ডিমটি অমলেট করা যাক। দেখুন একদম আসল অমলেট। স্বাদও মাঝে মধ‌্যে আসলের থেকে ভাল হয়। কিন্তু ফুড পয়জনিংয়ের কথা ভুলে গেলে চলবে না।

     আর দাম? সেটা তো অবশ্যই কম। এর উৎপাদন খরচ ডিম প্রতি লেগেছে ¥0.21 অথবা ২.২ টাকা যেখানে ১ টি ডিম এখন বাজারে পাওয়া যায় ৭ টাকা করে। তো এবার আসুন মুরগী জাতিকে এবার একটু স্বস্থির নিঃস্বাস ফেলতে দেই।

    বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

    ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড : সফটওয়্যার ছাড়াই

    আমরা সবাই প্রায় ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করি। ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে আমরা অনেক রকম সফট্ওয়ার ব্যবহার করি। কিন্তু এখন আর কোন সফট্ওয়ারের প্রয়োজন নেই। নিচের টেকনিক গুলো অনুসরন করুন।
    • Youtube থেকে সফটওয়্যার ছাড়াই যে কোন Video Download করা যায়। এর জন্য আপনি www.keepvid.com  >go to keep vid এ যান । দেখবেন link দেবার একটা জায়গা পাবেন। প্রথমে http://www.youtube.com এ গিয়ে একটি Video এর পেজে ঢুকে link টি কপি করে নিন ।এর পর www.keepvid.com এ গিয়ে link টা pest করেন।‍ ২টি ফরম্যাটে পাবেন Flv low quality আর mp4 high quality। Download দিন দেখবেন Download হচ্ছে। সরাসরি ডাউনলোড করতে নিচের টিপস টি খেয়াল করুন অনেকে হয়তো জানেন।

    • ইউটিউব থেকে সরাসরি ভিডিও ডাউনলোড করতে চাইলে নিচের জাভাস্ক্রীপ্টটি (যখন আপনি সাইবার ক্যাফেতে থাকবেন ) আপনার পেনড্রাইভে থাকতে হবে। জাভাস্ক্রীপ্টটি কপি করে ব্রাউজারের এড্রেস বারে পেস্ট করে এন্টার দিন। তারপর দেখুন যাদু। অটোমেটিক ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।
    javascript:if(document.location.href.match(/http:\/\/[a-zA-Z\.]*youtube\.com\/watch/)){document.location.href='http://www.youtube.com/get_video?fmt='+(isHDAvailable?'22':'18')+'&video_id='+swfArgs['video_id']+'&t='+swfArgs['t']}




    • আপনি হয়ত আপনার কোন প্রিয় গান পেয়ে গেলেন YouTube এ গিয়ে যা আপনি Ipod বা কোন মিউজিক প্লেয়ারে রাখতে চান। কিন্তু এইটার MP3 Verson খুজে পেলেন না।এই অবস্থায় আপনি কি করবেন? কোন চিন্তা নেই মাত্র কয়েক  সেকেন্ডেই ফরমেট করে নিন আপনার প্রিয় গান। আর এজন্য কোন সফটওয়ারের দরকার নেই।
       এই লিঙ্কে http://www.video2mp3.net/ youtuvetomp3 Just YouTube থেকে url টি কপি করুন এবং পেস্ট করে কনভারটারে ক্লিক করুন। হাই কোয়ালিটি অথবা লো কোয়ালিটি যে কোন একটি অপশন সিলেক্ট করুন। ডিফল্ট হিসেবে 'লো কোয়ালিটি' সিলেক্ট থাকে। ব্যস হয়ে গেল। এবার কনর্ভাট হয়ে গেলে অটোমেটিক ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

      সোমবার, ৩১ আগস্ট, ২০০৯

      হার্ডডিস্ক ডাটা রিকভারি পর্ব- ০৩



      ফিজিক্যাল রিকভারিঃ
      সব কাজের একটা শেষ চেষ্টা থাকে। ফিজিক্যাল রিকভারি ও ডাটা রিকভারির ক্ষেত্রে শেষ চেষ্টা। এই পদ্ধতিতে অনেক সময় হার্ডডিস্ক ঠিক না হলে ও ডাটা রিকভার করা সম্ভব হয়। ফিজিক্যাল রিকভারি বেশ কয়েক পদ্ধতিতে করা হয়। এর মধ্যে কয়েকটা পদ্ধতি আপনাদের কাছে হাস্যকর ও মনে হতে পারে। আমি পর্যায়ক্রমে পদ্ধতিগুলো নিয়ে আলোচনা করছি।

      ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করাঃ
      অনেক সময় হার্ডডিস্ক ৪/৫ মিনিট চলার পর হ্যাং হয়ে যায়। এর পর পিসি রিবুট করলেও কাজ হয়না কোন ভাবেই হার্ডডিস্ক আর ডিটেক্ট করেনা। হার্ডডিস্কে হাত দিলে দেখবেন প্রচন্ড গরম। এ ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে হার্ডডিস্কটা খুলে পানি নিরোধক পলিথিনে মুড়িয়ে ডিপ ফ্রিজে ৩/৪ ঘন্টার জন্য রেখে দিন। ডিপ ফ্রিজে রাখার সময়টা বাড়িয়ে কমিয়ে এক্সপিরিমেন্ট করতে পারেন। এর পর ফ্রিজ থেকে বের করার সাথে সাথেই পিসিতে লাগিয়ে যত তারাতারি সম্ভব অন্য হার্ডডিস্কে ডাটাগুলো ব্যাকআপ করে নিন।



      নির্দিষ্ট উচ্চতা থেকে ফেলে দেওয়াঃ
      অনেক সময় হার্ডডিস্কের স্পিনিং মটরগুলো ঠিক মত কাজ করে না এবং হার্ডডিস্কের ভিতর থেকে খ্যাট.. খ্যাট.. আওয়াজ করে। বিশেষ করে পুরনো হার্ডডিস্কের ক্ষেত্রে এই সমস্যা হয়। এই পদ্ধতির ব্যাপারে আগে একটা কথা বলে নিই, এটাকে আপনারা শেষ পদ্ধতি হিসেবে নেবেন অর্থাত এটা করতে গিয়ে হার্ডডিস্কটা পুরোপুরি ডেড হয়ে গেলে ও যেন কোন সমস্যা না হয়। হার্ডডিস্কটা হাতে নিয়ে ৭/৮ ইঞ্চি উপর থেকে পুরু কার্পেটের উপর ছেড়ে দিন। বিভিন্ন সাইড থেকে একবার করে ফেলুন। এবার হার্ডডিস্কটা পিসিতে লাগিয়ে দেখুন আপনি লাকি না আনলাকি!!! :)

      ঝাঁকি দেওয়াঃ
      হাতে নিয়ে মিনিট খানেক ভালভাবে ঝাঁকি দিয়ে তারপর পিসিতে লাগিয়ে দেখুন কাজ হয় কিনা।

       উৎস এবং সত্ত্বাধিকারী : জুয়েল

      হার্ডডিস্ক ডাটা রিকভারি পর্ব- ০২


      ইলেকট্রনিক রিকভারিঃ
      আগেরদিন কম্পিউটার ঠিক মতই বন্ধ করে গেছেন। সকালে পাওয়ার বাটন প্রেস করার পর দেখছেন হার্ডডিস্ক নট ফাউন্ড মেসেজ। অথবা কাজ করার সময় হটাত করে বিদ্যুত চলে গেল ইউপিএস না থাকায় পিসি বন্ধ হয়ে গেল বিদ্যুত আসার পর কোন ভাবেই হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করছেনা। প্রাথমিকভাবে যা যা দেখার দেখে নিশ্চিত হলেন হার্ডডিস্কটি নষ্ট। এধরনের সমস্যা হয় সাধারনত হার্ডডিস্কের সার্কিটবোর্ড নষ্ট হলে। এক্ষেত্রে আপনাকে ইলেকট্রনিক রিকভারি চালাতে হবে অর্থাত সার্কিটবোর্ডটি রিপেয়ার অথবা রিপ্লেস করতে হবে।

      ইলেকট্রনিক রিকভারির জন্য আপনার প্রয়োজন হবে বিভিন্ন ধরনের স্ক্রু ড্রাইভার এবং এলকী সেট, থিনার, পেইন্ট ব্রাশ, সোলডারিং গান, বিভিন্ন ধরনের নষ্ট/পুরনো হার্ডডিস্ক ইত্যাদি। প্রাথমিকভাবে সার্কিটবোর্ডটি খুলে থিনারে পেইন্ট ব্রাশ ভিজিয়ে সার্কিটবোর্ডের উপর হালকা করে ঘষুন। কারন অনেক সময় সার্কিটবোর্ডের উপর ধুলোবালি পরে শর্টসার্কিট হয়ে যায়। ভালভাবে শুকানোর পর লাগিয়ে হার্ডডিস্কটি চেক করুন ঠিক আছে কিনা। না হলে আবার খুলে সোলডারিং গান দিয়ে হালকা হিট দিন কারন অনেক সময় সার্কিটবোর্ডের কম্পোনেন্টগুলো থেকে সোলডারিং লুজ হয়ে যায়। এর পরেও নাহলে সার্কিটটি পরিবর্তন করতে হবে। সার্কিটবোর্ড পরিবর্তনের জন্য একই মডেলের আরেকটি হার্ডডিস্ক থেকে সার্কিটবোর্ড খুলে নিয়ে লাগান। খুব সতর্কতার সাথে লাগাবেন কোন প্রকার চাপ দিয়ে লাগানোর চেষ্টা করবেননা। স্ক্রু ড্রাইভার সাবধানে ব্যবহার করবেন যেন শ্লিপ করে সার্কিটের অন্য জায়গায় গুতো না লাগে।

      উৎস এবং সত্ত্বাধিকারী : জুয়েল

      হার্ডডিস্ক ডাটা রিকভারি পর্ব- ০১


      ভাইরাসের আক্রমন, ঘন ঘন বিদ্যুতের আসা যাওয়া, ভুল বশতঃ ফাইল মুছে ফেলা সহ বিভিন্ন কারনে ডাটা রিকভারির প্রয়োজন হয়। ডাটা রিকভারি সাধারনত তিন প্রকারের হয়ে থাকে।
      ১. লজিক্যাল
      ২. ইলেক্ট্রনিক
      ৩. ফিজিক্যাল


       লজিক্যাল রিকভারিঃ
      FAT, NTFS সহ অন্যান্য ফাইল সিস্টেমের ফাইল স্ট্রাকচার অনেক সময় করাপ্ট হয়ে যায়। এটা সাধারনত হয়ে থাকে ভাইরাসের আক্রমন এবং বিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারনে। এছাড়া ও একটা ফাইল মুছতে গিয়ে আমরা অনেক সময় অন্য ফাইল মুছে ফেলি। এক কথায় হার্ডডিস্ক ভাল আছে শুধু ডাটা নস্ট হয়ে গেছে এক্ষেত্রে লজিক্যাল রিকভারির প্রয়োজন হয়। লজিক্যাল রিকভারির জন্য আপনারা Recover My Files এবং GetDataBack for FAT/NTFS ব্যবহার করতে পারেন। ভুলক্রমে ফাইল মুছে গেলে Recover My Files ব্যবহার করুন। Recover My Files দিয়ে ফাইলের টাইপ অনুযায়ী স্ক্যান করা যায়। যেমনঃ- ডকুমেন্ট ফাইল *.doc, *.xls, *.pdf ইমেজ ফাইল *.jpg, *.bmp, *.gif মিডিয়া ফাইল *.mpg, *.avi, *.mp3 ইত্যাদি।

      আর ফাইল সিস্টেম করাপ্ট হয়ে গেলে বা পার্টিশন মুছে নতুন করে ফরম্যাট করে সবকিছু ইনস্টল করার পর আপনার মনে পড়ল কিছু গুরুত্বপুর্ন ডাটা মুছে ফেলেছেন এক্ষেত্রে GetDataBack for FAT/NTFS ব্যবহার করতে পারেন। অন্ততঃ ৬০% ডাটা ফেরত পাবেন এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারেন। আসলে কি পরিমান ডাটা উদ্ধার করতে পারবেন সেটা নির্ভর করবে পার্টিশন ডিলিট, ফরম্যাট, নতুন করে ব্যবহার শুরু করা ইত্যাদি বিষয়ের উপর। যত কম কাজ করবেন তত বেশী ডাটা পাওয়ার সম্ভাবনা।

      Recover My Files সম্পর্কে বিস্তারিত পাবেন এখানে

      GetDataBack for FAT/NTFS সম্পর্কে বিস্তারিত পাবেন এখানে


      উৎস এবং সত্ত্বাধিকারী : জুয়েল

      রবিবার, ৩০ আগস্ট, ২০০৯

      Windows XP বুট দ্রুততর

      Windows XP বুট করতে অনেক সময় নেয়। আপনি ইচ্ছে করলেই Windows XP বুট দ্রুততর করতে পারেন।
      তিনটি ধাপে এ কাজটি করুন।

      প্রথম পদক্ষেপ:
      ১. Notepad –ওপেন করে টাইপ করুন  del c:\windows\prefetch\ntosboot-*.* /q
      ২. C ড্রাইভে ntosboot.bat নামে সেভ করুন।

      দ্বিতীয় পদক্ষেপ:
      ১. Start মেনু থেকে Run ক্লিক করুন এবং টাইপ করুন gpedit.msc
      ২. এর পর Computer Configuration -> Windows Settings -> Scripts (Startup/shutdown) এ ক্লিক করে ডানপাশে Shutdown এ ডাবল ক্লিক করুন।
      ৩. নতুন Window তে add ক্লিক করুন তারপর Browse এ ক্লিক করে ntosboot.bat নামে যে ফাইলটি C ড্রাইভে সেভ করেছিলেন তা সিলেক্ট করে Open এ ক্লিক করুন।
      ৪. এবার যথাক্রমে OK , Apply এবং OK করুন এবং Group Policy বন্ধ করুন।

      তৃতীয় পদক্ষেপ:
      ১. Device manager –এর “IDE ATA/ATAPI controllers”-এ Double ক্লিক করুন
      ২. Primary IDE Channel-এ রাইট ক্লিক করে Properties-এ ক্লিক করুন
      ৩. Advanced Settings ট্যাবের অধীন Device Type0-এ “Autodetect “-এর স্থলে “None” select করে OK করুন
      ৪. Secondary IDE Channel-এর ক্ষেত্রে Device Type1-এ “Autodetect “-এর স্থলে “None” select করে OK করুন
      ৫. Device manager টি Close করুন
      ৬. কম্পিউটার Restart করুন এবং দেখুন Booting যাদু

      মুভি, গেমস্, সফ্টওয়্যার :: সার্চ করুন আর ডাউনলোড করুন

      আমরা অনেকেই কোন কিছু ডাউনলোড করতে হলে Google এ সার্চ দিয়ে থাকি । কিন্তু অনেক সময় বিরক্ত লেগে যায় তবুও আমরা যা খুজছি তা পাই না । কিন্তু অন্য পন্থা ব্যবহার করলে আপনি এই কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন । Repidshare , megaupload ও 4shared থেকে খুব সহজেই বের করতে পারবেন আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়ার , মুভি , গেমস , থিমস ইত্যাদি ।

      ১ . Repidshare এর একটি সার্চ ইন্জিনঃ
      রেপিডশেয়ার এর একটি অন্যতম সার্চ ইন্জিন হল http://rapidlibrary.com/ এই খানে এববার সার্চ করেই দেখুন ।


      আপনি আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসটি পেয়ে যাবেন । কিন্তু এর সীমাব্ধতা তো আছেই তা হল আইপি নিয়ে সমস্যায় পরতে পারেন ।

      ২ . megaupload এর অন্যতম একটি সার্চ ইন্জিনঃ
      এই সার্চ ইন্জিন এর মাধ্যমে আপনি megaupload এ লুকায়িত সকল প্রকার সফটওয়ার , মুভি , গেমস , থিমস ইত্যাদি ডাউনলোড করতে পারবেন ।


      এখানে সার্চ কের দেখুন http://4megaupload.com/ । আশা করি ব্যবহারের পরই বুঝবেন ।

      ৩. 4shared র অন্যতম একটি সার্চ ইন্জিনঃ
      4shared এর অন্যতম ভাল বৈশিষ্ট্য হল এই ওয়েবসাইট থেকে যত খুশি ডাউনলোড করে যায় এবং আইপি এর ঝামেলা নাই । সুতরাং এটাই তো অন্যতম তাই না ।
      তো http://www.search.4shared.com/ ।


      আশা করি সবাই উপকৃত হবেন ।

      উৎস : Lotus

      শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০০৯

      দুই ক্লিকেই Lock করুন আপনার কম্পিউটার

      জরুরী প্রয়োজনে আপনি খুব দ্রুত কোথাও যাবেন, কিন্তু আপনি চান না অন্য কেউ আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করুক। কিন্তু আপনি Computer Logoff ও করতে চান  না। তাহলে কি করবেন? অতি সহজে আপনি আপনার কম্পিউটার টি লগঅফ না করে ও লক করে দিতে পারেন। শুধু একটি Shortcut Key তৈরী করার মাধ্যমে। যা করতে হবে তা হলোঃ প্রথমে Desktop এ Mouse এর Right Button ক্লিক করুন, তারপর New ক্লিক , Shortcut Click, তারপর  Create  shortcut Dialog box এ (Type the Location of the item এর ঘরে ) লিখুন rundll32.exe user32.dll, Lock WorkStation তারপর Next ক্লিক, তারপর Enter a name for the shortcut এর ঘরে লিখুন Lock তারপর Finish click করুন। দেখুন Desktop এ Lock নামে একটি Shortcut তৈরী হয়েছে। এতে আপনি Double ক্লিক করলেই আপনার কম্পিউটার Lock হয়ে যাবে। অবশ্যই এ জন্য আপনার কম্পিউটার এ User Account  এ Password set করা থাকতে হবে।
      উৎস :  shohag   

      ডেস্কটপ আইকন থেকে shortcut arrow রিমুভ করা

      ডেস্কটপ আইকন থেকে shortcut arrow রিমুভ করার ধাপ গুলো নিচে দেওয়া হলো।
      1. Start regedit.
      2. Navigate to HKEY_CLASSES_ROOT\lnkfile
      3. Delete the IsShortcut registry value.
      4. Navigate to HKEY_CLASSES_ROOT\piffile
      5. Delete the IsShortcut registry value.
      6. Navigate to HKEY_CLASSES_ROOT\ConferenceLink
      7. Delete the IsShortcut registry value.
      8. Navigate to HKEY_CLASSES_ROOT\DocShortCut
      9. Delete the IsShortcut registry value.
      10.Navigate to HKEY_CLASSES_ROOT\InternetShortcut
      11. Delete the IsShortcut registry value.
      12. Navigate to HKEY_CLASSES_ROOT\WSHFile
      13. Delete the IsShortcut registry value.
      14. Close regedit.

      Logoff and… Enjoy!
      উৎস :  কালো মন

      সফ্টওয়্যার ও ইলেকট্রনিক্ম বিষয়ক ই-বুক সাইট।

      আমরা প্রায়ই সফ্টওয়্যার ও ইলেকট্রনিক্স বিষয়ক বই ইন্টারনেটে খুঁজে থাকি। সফ্টওয়্যার ও ইলেকট্রনিক্স বিষয়ক বইয়ের জন্য এই কয়েকটা লিংক দিলাম। দেখুন হইত আপনাদের কাজে আসতে পারে।




      তাই নিচের লিংক গুলোতে পাবেন সেই উৎস সমূহঃ

      ১। উইন্ডোজ ভিত্তিক বিনা মূল্যে সফ্টওয়্যার
      ২। লিনাক্স ভিত্তিক উন্মুক্ত সফ্টওয়্যার
      ৩। ইলেক্ট্রনিক্স বই নামানোর জন্য : এখানে "সার্চ" বক্সে আপনার কাঙ্খিত বই বা টাইটেল নাম লিখে "সার্চ" বোতাম চাপলে, অনেক তালিকা পর্দায় আসবে(ছবি দেখুন)। আপনি আপনারটা খুঁজে নিতে পারেন।

      বই পিডিএফ হিসেবে নামাতে হলে নিবন্ধন লাগবে।
      আশা করি উপকারে আসবে।

      শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০০৯

      এক ক্লিকে কম্পিউটার বন্ধ, রিস্টার্ট করুন

      এক ক্লিকে কম্পিউটার বন্ধ করার জন্য প্রথমে ডেস্কটপের খালি জায়গায় মাউস রেখে রাইট ক্লিক করে shortcut select করতে হবে Type the location of the item এ নিচের কোডটি লিখতে হবে

      shutdown -s -t 03 -c “See you later!” তারপর নেক্সট এ ক্লিক করে Type a name for this shortcut এর জায়গায় shutdown.exe লিখে Finish বাটনে ক্লিক করুন।

      কম্পিউটার এক ক্লিকে রিস্টার্ট করতে চাইলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন :
      shutdown -r -t 03 -c “See you later!” তারপর নেক্সট এ ক্লিক করে Type a name for this shortcut এর জায়গায় shutdown.exe লিখে Finish বাটনে ক্লিক করুন।
      NOKIA ফোন কিনে অনেকেই চরম ধরা খান। আসল নকল চিনতে না পারার কারনে তার টাকাটা জলে যায়। তাছা অনেকগুলো কাজের ফিচার আছে যা কিনা অনেকেই জানেন না।  এই কোড গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি কাজে আসবে।

      • * *3370# This Nokia code activates Enhanced Full Rate Codec (EFR) – Your Nokia cell phone uses the best sound quality but talk time is reduced my approx. 5%
      • * #3370# Deactivate Enhanced Full Rate Codec (EFR) .
      • * *#4720# Activate Half Rate Codec – Your phone uses a lower quality sound but you should gain approx 30% more Talk Time.
      • * *#4720# With this Nokia code you can deactivate the Half Rate Codec.
      • * *#0000# Displays your phones software version, 1st Line : Software Version, 2nd Line : Software Release Date, 3rd Line : Compression Type .
      • * *#9999# Phones software version if *#0000# does not work.
      • * *#06# For checking the International Mobile Equipment Identity (IMEI Number) .
      • * #pw+1234567890+1# Provider Lock Status. (use the “*” button to obtain the “p,w” and “+” symbols).
      • * #pw+1234567890+2# Network Lock Status. (use the “*” button to obtain the “p,w” and “+” symbols) .
      • * #pw+1234567890+3# Country Lock Status. (use the “*” button to obtain the “p,w” and “+” symbols).
      • * #pw+1234567890+4# SIM Card Lock Status. (use the “*” button to obtain the “p,w” and “+” symbols) .
      • * *#147# This lets you know who called you last (Only vodofone).
      • * *#1471# Last call (Only vodofone) .
      • * *#21# This phone code allows you to check the number that “All Calls” are diverted to.
      • * *#2640# Displays phone security code in use .
      • * *#30# Lets you see the private number.
      • * *#43# Allows you to check the “Call Waiting” status of your cell phone.
      • * *#61# Allows you to check the number that “On No Reply” calls are diverted to .
      • * *#62# Allows you to check the number that “Divert If Unreachable (no service)” calls are diverted to .
      • * *#67# Allows you to check the number that “On Busy Calls” are diverted to
      • * *#67705646# Phone code that removes operator logo on 3310 & 3330
      • * *#73# Reset phone timers and game scores.
      • * *#746025625# Displays the SIM Clock status, if your phone supports this power saving feature “SIM Clock Stop Allowed”, it means you will get the best standby time possible .
      • * *#7760# Manufactures code.
      • * *#7780# Restore factory settings.
      • * *#8110# Software version for the nokia 8110.
      • * *#92702689# Displays – 1.Serial Number, 2.Date Made, 3.Purchase Date, 4.Date of last repair (0000 for no repairs), 5.Transfer User Data. To exit this mode you need to switch your phone off then on again.
      • * *#94870345123456789# Deactivate the PWM-Mem.
      • * **21*number# Turn on “All Calls” diverting to the phone number entered.
      • * **61*number# Turn on “No Reply” diverting to the phone number entered .
      • * **67*number# Turn on “On Busy” diverting to the phone number entered .
      • * 12345 This is the default security code .
      • * press and hold # Lets you switch between lines.
      ডিসক্লেইমারঃ এই পোস্টের তথ্য ইন্টারনেট(বিভিন্ন সাইট থেকে সংগ্রহ করা) থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে শূধু মাত্র সম্মানিত ব্লগারদের কথা ভেবে।

      অতি দ্রুত অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করুন

      ভাইরাস বা অন্য কোন কারনে আমাদের প্রায়ই অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হয় যা সময় সাপেক্ষ এবং ঝামেলার। এই ক্ষেত্রে Norton Ghost এর মাধ্যমে দ্রুত (চার থেকে পাঁচ মিনিট) অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা যায়।


      Norton Ghost একটি image file তৈরি এবং image file restore করার software প্রথমে http://www.symantec.com/norton/ghost থেকে ডাউনলোড করে নিন (টরেন্ট দিয়ে ডাইনলোড করলে কোন টাকা লাগবে না)।তারপর বুটেবল সিডি করে নিন। প্রথমেই কম্পিউটারে ফ্রেশ উইন্ডোজ ইন্সষ্টল করে সকল ডিভাইস ড্রাইভার ও অন্যান্য প্রয়োজন সফটওয়্যার ইন্সষ্টল করে নিতে হবে। এরপর Norton ghost এর মাধ্যমে উইন্ডোজটির একটি Image file তৈরী করে তা hard disk or DVD তে সংরক্ষণ করে রাখুন।ভাইরাস বা অন্য কোন কারনে অপারেটিং সিস্টেম ক্রাশ করলে Norton Ghost এর মাধ্যমে image file কে পুনরায় restore করা যায়। ফলে নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার প্রয়োজন নাই এমনকি কোন software or driver install করার প্রয়োজন নাই।


      Norton Ghost সাহায্যে Image তৈরী করার জন্য নিচের ধাপগুলো সম্পন্ন করুনঃ

      • প্রথমে Norton Ghost এর সিডি থেকে কম্পিউটার কে রান করান।
      •  বুট হওয়ার পর Norton Ghost সফটওয়্যারটি অটোরান করবে।
      • Welcome স্ক্রীনে OK তে ক্লিক করুন।
      • এরপর মেনুবার থেকে Local→Partition→To Image সিলেক্ট করুন।
      • কম্পিউটারে যদি একাধিক Hard disk থাকে তবে যে Hard diskটির ইমেজ তৈরী করতে চান সেটি Select Local Source drive by clicking on the drive number উইন্ডো থেকে সেই Hard disk টি Select করে OK চাপুন।
      • Select Source Partition from Basic Drive উইন্ডো থেকে Primary Partition অথাৎ যে Partition এ Windows ইন্সষ্টল করা আছে সেটি Select করে OK চাপুন।
      • File name to Copy Image to উইন্ডো থেকে যে ড্রাইভে ইমেজ ফাইলটি Save করতে চান সেই ড্রাইভটি Select করুন এবং File name box এ ইমেজ ফাইলটির একটি নাম দিয়ে OK চাপুন।
      • ইমেজ ফাইলটি যদি কম্প্রেস করতে না চান তবে No চাপুন, যদি দ্রুত কম্প্রেস করতে চান তবে Fast চাপুন, খুব বেশী কম্প্রেস করতে চাইলে High চাপুন।
      • Process with partition Image creation উইন্ডোতে Yes এ Click করুন। আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজের ইমেজ তৈরী শুরু হয়ে যাবে।
      • Image তৈরী শেষ হলে সফটওয়্যার থেকে বেরিয়ে যান এবং কম্পিউটারটি Restart করুন।


      Norton Ghost 2003 সাহায্যে Windows Restore করার জন্য নিচের ধাপগুলো সম্পন্ন করুনঃ
      •  Norton Ghost সিডি থেকে কম্পিউটারটি বুট করান।
      • বুট হওয়ার পর Norton Ghost সফটওয়্যারটি অটোরান করবে।
      • Welcome স্ক্রীনে OK তে ক্লিক করুন।
      • এরপর যে মেনুবার আসবে সেখান থেকে Local→Partition→From Image সিলেক্ট করুন।
      •  Image file name to restore from উইন্ডো থেকে যেখানে আগের তৈরী করা Image ফাইলটি Save আছে সেটি Look in বক্স থেকে Select করে Open এ ক্লিক করুন।
      • Select source partition from Image file উইন্ডো থেকে Primary Select করে OK চাপুন।
      • আপনার কম্পিউটারে যদি একাধিক Hard disk থাকে তবে যে Hard disk টিতে Restore করতে চান সেটি Select local destination drive by clicking on the drive number উইন্ডো থেকে সেই Hard disk টি Select করে OK চাপুন।
      • Select destination Partition from Basic drive উইন্ডো থেকে Primary Select করে OK চাপুন।
      • Process with Partition Restore উইন্ডোতে Yes এ Click করুন।
      • Image Restore হয়ে গেলে সফটওয়্যার থেকে বেরিয়ে যান এবং কম্পিউটারটি Restart করুন।

      উৎস : gondaxp

      বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০০৯

      অভ্র কীবোর্ড

      সফটওয়্যার রিভিউঃ অভ্র কীবোর্ড


      যারা ইউনিকোডে তৈরি বিভিন্ন বাংলা সাইট যেমন টেকটিউনস, সামহোয়্যার ইন ব্লগ, রংমহল ইত্যাদি সাইটে শুধু পড়েনইনা, বরং লেখালেখিও করেন, তাদের মধ্যে সিংহভাগই অভ্র কীবোর্ড সম্বন্ধে কমবেশি জানেন। তবুও এই টিউন অভ্র কীবোর্ড সম্বন্ধে আরো জানতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

      অভ্র কীবোর্ড আর বিজয় কীবোর্ডের মধ্যে মূল পার্থক্য হল একটি বিনামূল্যের সফটওয়্যার তথা ফ্রিওয়্যার আরেকটি বৈধভাবে ব্যবহার করতে হলে আনন্দ কম্পিউটার্স থেকে ক্রয় করতে হয়। দ্বিতীয়তঃ অভ্র কীবোর্ড ইউনিকোড সাপোর্ট করে যা সর্বশেষ বিজয় কীবোর্ড সংস্করণ ছাড়া আগের সংস্করণগুলো সাপোর্ট করে না। এছাড়াও অভ্র কীবোর্ড দিয়ে যেকোন প্রোগ্রামের ভিতর অনায়াসেই বাংলা লেখা যায়। আর যারা বিভিন্ন সাইবার ক্যাফে থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অভ্যস্ত, তাদের জন্যও আছে অভ্র পোর্টেবল এডিশন।

      অভ্র পোর্টেবল এডিশন কী?

      অভ্র পোর্টবল এডিশন হচ্ছে মূল সফটওয়্যারের একটি ক্ষুদ্র সংস্করণ যা আপনার পিসিতে দ্রুততর গতিতে ডাউনলোড হবে এবং ইন্সটল করতে Administrative Right এর প্রয়োজন হবে না। যেহেতু সাইবার ক্যাফের প্রতিটি পিসি’ই ইউজারে লগ ইন করা থাকে এবং এখানে আপনি কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করতে পারবেন না, সেহেতু অভ্র কীবোর্ড হচ্ছে আপনার সমস্যার একমাত্র সমাধান। অভ্র কীবোর্ড পোর্টেবল এডিশন মূলত একটি আর্কাইভ যা দুই মিনিটেরও কম সময়ে ইন্সটল বা এক্সট্র্যাক্ট হয়ে যাবে এবং এটি ইন্সটল করতেও আপনাকে অ্যাডমিনিস্ট্রেটরে লগ-ইন করতে হবে না বা অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের অনুমতি লাগবে না। প্রায় ৯ মেগাবাইটের এই ফাইলটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। আপনাকে অমিক্রনল্যাবের সাইটে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে থেকে ডাউনলোডের লিঙ্কে ক্লিক করুন।

      অভ্র কীবোর্ডের বৈশিষ্ট্য

      অভ্র কীবোর্ড এর মাধ্যমে আপনি অভ্র ফোনেটিক, অভ্র ইজি, বর্ণমালা, ন্যাশনাল (জয়িতা) ও ইউনিবিজয়ের লে-আউটে লিখতে পারবেন। লক্ষ্যণীয়, ইউনিবিজয় আর বিজয়ের মধ্যে সামান্য কিছু পার্থক্য বিদ্যমান। যারা বিজয়ের লে-আউটে টাইপ করতে পারেন এবং নতুন করে টাইপীং শিখতে চাননা, তারা এই ইউনিবিজয় ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অভ্র কীবোর্ডে বাংলা মোড অন করে আপনি ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবার থেকে শুরু করে সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ বক্সে পর্যন্ত সবস্থানে বাংলা লিখতে পারবেন। অর্থাৎ, অভ্র ব্যবহার করলে আপনাকে অন্যান্য সফটওয়্যারের মত কপি-পেস্ট করতে হবেনা। সুতরাং আপনার টাইপীং হবে স্বাচ্ছন্দ্যময়, কাজ হবে দ্রুত।

      বিজয় ও ইউনিবিজয়ের মধ্যে বিদ্যমান পার্থক্যসমূহ

      হাতেগোণা কিছু পার্থক্য ইউনিবিজয় ও বিজয়ের লে-আউটের মধ্যে রয়ে গেছে। সেগুলো নিম্নরূপঃ

      • Q প্রেস করে বিজয়ে ঙ আসে। কিন্তু অভ্র তে শিফট চেপে ধরে কিউ চাপলে ঙ আসে। একই ভাবে ং আনতে হলে বিজয়ে শিফট চেপে ধরে রেখে কিউ চাপতে হত যা অভ্রতে সরাসরিই আসবে। শিফট চাপতে হবে না।
      • চন্দ্রবিন্দু আসবে শিফট চেপে ধরে ২ প্রেস করলে।
      • ৎ আসবে শিফট চেপে ধরে রেখে ৭ চাপলে আর ঃ আসবে শিফট চেপে ধরে রেখে ৬ চাপলে।

      মোটামুটি এর বাইরে আর কোন পার্থক্য ইউনিবিজয় আর বিজয়ের মধ্যে বিদ্যমান নেই।

      পার্সোনাল কম্পিউটারের জন্য অভ্র পূর্ণ সংস্করণটি আজই বিনামূল্যে ডাউনলোড করে নিতে পারেন www.omicronlab.com থেকে।


      বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদপত্রের ওয়েবসাইট সমূহ :

      বাংলা সংবাদপত্র সমূহ :












      ইংরেজী সংবাদপত্র সমূহ :



      Powered By Blogger