পৃষ্ঠাসমূহ

রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

জিপিএস ভেহিকেল ট্রাকিং সিস্টেম - পর্ব ১

গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম(জিপিএস) এর মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় বসে যে কোন আবহাওয়ায়, কোন অবজেক্ট কে চব্বিশ ঘন্টা মনিটর করা যায়।

সম্পুর্ন সিস্টেমটি তিনটি অংশে বিভক্ত :

১. পৃথিবীকে প্রদক্ষিনরত ২৪ থেকে ৩২ টি স্যাটেলাইট
২. পৃথিবীতে অবস্থিত চার(৪)টি কন্ট্রোল এবং মনিটরিং ষ্টেশন
৩. ইউজার এর নিকট একটি জিপিএস রিসিভার

জিপিএস কার ট্রাকিং সিস্টেম বাংলাদেশের মানুষের কাছে নতুন হলেও এই প্রযুক্তি দেশে এসেছে আরো কয়েকদিন আগে। NITS Service Ltd. নামের একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে এটি ব্যপকভাবে প্রচলন করছে। সম্প্রতি বাংলালিংক NITS এর সাথে চুক্তি করে এই সার্ভিস টি দেয়ার কথা ঘোষনা  করেছে।

এখানে বলে রাখা ভাল যে এই সার্ভিস এর সাথে মোবাইল অপারেটরের কোন সম্পর্ক নেই। স্যটেলাইটের মাধ‌্যমে সংগৃহীত ডাটা একটি সার্ভারে জমা হয়। এই সার্ভারের একটি ওয়েব সাইটের মাধ্যমে লগইন করে ইউজার তার অবজেক্ট টি মনিটর করতে পারে। এই অবজেক্ট শুধু গাড়ি নয়। যে কোন কিছুই হতে পারে।

এই সার্ভিস টি পেতে হলে ইউজারকে একটি রিসিভার ডিভাইস কিনতে হবে। এই ডিভাইস টি ইনস্টলের সময় ইউজারকে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং মাসিক কিছু ভাড়া দিতে হবে। তার বিনিময়ে ইউজার একই পাসওয়ার্ড পাবে। এই পাসওয়ার্ড টির মাধ্যমে NITS Service Ltd. এর ওয়েব সাইটে লগইন করে মনিটর করতে পারবে। সার্ভিসটি গুগল ম্যাপ এর মাধ্যমে ইউজাররা পাবেন। যারা গুগল আর্থ ব্যাবহার করেছেন তাদের কাছে ব্যপারটি আরও পরিস্কার হবে।
উপরের ছবিতে গাড়ির ছবি দেখা যাচ্ছে। সবুজ রংয়ের গাড়ি গুলো চলন্ত অবস্থায় আছে। মেসেজ এ গাড়িটির বর্তমান গতি এবং পাশের ট্যাবে লোকেশন দেখা যাচ্ছে। জিনিসগুলো আসলে ছবি আকারে দেখা যায় এবং প্রতি মিনিটে একবার রিফ্রেশ হয়। ভবিষ্যতে হয়তো বাইরের দেশের নেভিগেশনের মতো লাইভ ভিডিও আকারে দেখা যাবে। লাল রংয়ের গাড়িগুলোর ইন্জিন বন্ধ আছে। ছবির বাম দিকে কয়েকটি অপশন দেখা যাচ্ছে। View All Vehicles এ ক্লিক করলে সবগুলো গাড়ি একসাথে দেখা সম্ভব। Tools অপশনটি আরও কাজের। এর মাধ্যমে অনেকগুলো রিপোর্ট পাওয়া যায় যা আটোমেটিক ফ্লিট রিপোর্ট তৈরি করে।



এই অপশন গুলোর যে কোন একটিতে ঢুকলে বিস্তারিত পাওয়া যাবে।

চলবে...





শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

ঈদ মোবারক

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

বড় অবস্থানের ছবি কয়েকটি অংশে তুলে একত্রিত করা

প্রথম ধাপ:

আমরা একটি অবস্থানের কয়েকটি ছবি তোলব এবং ফটোশপের মাধ্যমে সেগুলো একত্রিত করবো ।এ ক্ষেত্রে আমরা ফটোশপের মার্জ টুল বা ক্লোন স্ট্যাম্প টুল ব্যবহার করতে পারি
সংয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে অনেক সময় ১০০% সঠিক ফলাফল দেয় না তাই এখানে উভয় পদ্ধতি -ই ব্যবহার করা হবে।
প্রথমে ছবি তোলতে হবে । তবে Panoramic ছবি তোলা অন্যসব ছবি তোলার মতো নয় । সুন্দর একটি জায়গা নির্বাচন করতে হবে প্রথম।

Click Image For Larger View

দ্বিতীয় ধাপ:

ক্যামেরা সেটকরা ক্যামেরাটি সোজা ভাবে বসাতে হবে যাতে ছবি গুলো বাঁকা না আসে। বাঁকা ছবি একসাথে মিলাতে গেলে অনেক অংশই বাদ পরে যায় ।

Click Image For Larger View

তৃতীয় ধাপ:

ফাইল সমুহ:ছবির ফাইল গুলো সাজিয়ে নিন কোন অংশের সাথে কোন অংশ মিলবে।তা বুঝে নিন।

Click Image For Larger View

চতুর্থ ধাপ:

সয়ংক্রিয় ফটোমার্জ ফটোশপ খুলুন:
১।File.>Automate>Photo Marge. এ ক্লিক করুন ।
২।একটি নতুন উইনডো আসবে ।
৩।সেখানে ফাইলগুলো ইন্সার্টকরে একের পরে এর সাজিয়ে নিন।

Click Image For Larger View

পঞ্চম ধাপ:

ফলাফল দেখুন:এবার দেখুন আপনার মার্জকৃত ছবিটি।

Click Image For Larger View

ষষ্ঠ ধাপ:
সামান্য ঘুরানো দরকার হলে ঘুরিয়ে নিন।

Click Image For Larger View

সপ্তম ধাপ                                                                       

ক্লোন করে কিছু কিছু খালি স্থান পূর্ন করে নিন।

Click Image For Larger View

সবশেষে:

এবার সবগুরোটুকরা ছবি এবং ফলাফলের ছবি,ফটোশপের ফাইলগুলো সহ একটি ফোল্ডারে সংগ্রহ করে রাখুন। এভাবে আপনার ক্যামেরায় রেজুলেশন কম হলেও বিশাল আকার ছবি কাছে থেকে তুলতে পারবেন।

Click Image For Larger View

সোমবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

সিডি/ডিভিডি ড্রাইভের কনটেক্সট মেনুতে Insert অপশন যোগ করা

সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভের কনটেক্সট মেনুতে Eject অপশনটি আগে থেকেই দেয়া থাকে। স্বাভাবিকভাবেই মনে প্রশ্ন জাগে Insert অপশনটি দিলে কি ক্ষতি হতো। যাক নেই যখন, বলে আর কি লাভ। আপনি নিজেই তা দিয়ে দিন।


Insert অপশনটি যোগ করার জন্য প্রয়োজন হবে একটি dll ফাইল। প্রয়োজনীয় ফাইলটি ডাউনলোড করার পর আপনাকে যা করতে হবে তা হলো -
  •  ডাউনলোডকৃত ফাইলটি আনজিপ করে নিন
  • cdeject.dll নামের ফাইলটি কপি করে C:\WINDOWS\system32 ফোল্ডারে পেস্ট করুন
  • এবার নিচের কোডগুলো কপি করুন

Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CLASSES_ROOT\CLSID\{02A07E80-EFA2-11D4-8306-A7EBD4C50C7C}]
@="CDEject Context Menu Shell Extension"
[HKEY_CLASSES_ROOT\CLSID\{02A07E80-EFA2-11D4-8306-A7EBD4C50C7C}\InprocServer32]
@="C:\\WINDOWS\\system32\\cdeject.dll"
"ThreadingModel"="Apartment"
[HKEY_CLASSES_ROOT\Drive\shellex\ContextMenuHandlers\{02a07e80-efa2-11d4-8306-a7ebd4c50c7c}]
@="{02a07e80-efa2-11d4-8306-a7ebd4c50c7c}"

  • নোটপ্যাডে পেস্ট করুন এবং .reg এক্সটেনশন (xxxxxx.reg) দিয়ে সেভ করুন
  • এরপর সেভ করা ফাইলে ক্লিক করে ok দিয়ে রেজিস্ট্রিতে এন্ট্রি করুন
এখন সিডি/ডিভিডি ড্রাইভের কনটেক্সট মেনুতে দেখুন Insert অপশন এসে গেছে।
উৎসঃ মিথুন

মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

ইন্টেলিজেন্ট কারেন্ট টেস্টার

 

যা যা লাগবে:

১. IC - CD4017              - ১টা                                  দাম মাত্র ১০-১৫ টাকা।
২. DISPLAY                   - Red LED ১০টা                দাম মাত্র ৮-১০ টাকা।
৩.RESISTOR                  - 100  ohm ১টা                  দাম মাত্র ২৫ পয়সা ।
৪.CIRCUIT BOARD       -( 2 inch×1.5inch ) ১টা      দাম মাত্র ২-৫ টাকা।
৫.BATTERY                    - 3v-9v ১টা                       দাম মাত্র ১০-৩৫টাকা।
৬.WIRE                            -প্রয়োজন অনুযায়ী               দাম মাত্র ১-৩ টাকা।

যে ভাবে তৈরি করতে হবে এবং সার্কিটটি যেভাবে কাজ করে:

আমার বিশ্বাস আমরা খুব সহজেই স্হানীয় বাজার থেকে উপকরণ সমূহ সংগ্রহ করতে পারব। সার্কিটের মূল অংশটি হচ্ছে একটি CD4017 IC যাকে Decimal Decade Counter ও বলা হয়। এর মোট ১০ টি আউটপুট রয়েছে যেখানে ১০ টি LED সংযুক্ত করা হয়েছে। এর ১৪ নং পিনটি এর ক্লক ইনপুট যার সাথে Sensing wire যুক্ত আছে। Sensing wire টি আসলে বিশেষ কিছু নয় যে কোন Insulated wire হলেই চলবে । আমরা সচরাচর যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি তার ফ্রিকোয়েন্সি 50HZ । এই 50HZ ফ্রিকোয়েন্সির AC সাইন ওয়েভ CD4017 IC এর ১৪নং পিনে সেকেন্ডে ৫০টি পালস তৈরি করে যা কাউন্টাটি গননা করে এবং আউটপুট LED এর মাধ্যমে প্রদর্শন করে। যদি আমরা কোন তার যার মধ্যে দিয়ে Ac কারেন্ট প্রবাহিত হচ্ছে তার কাছাকাছি Sensing wire টি নিয়ে যায় তাহলে দেখতে পাব একটি লাল আলো LED গুলোর মধ্যে দিয়ে চলাচল করছে। আর যদি ঐ তারে কোন Ac কারেন্ট প্রবাহিত না হয় তবে সার্কিটের একটি মাত্র LED জ্বলে থাকবে। সার্কিট ডায়াগ্রামের এনিমেশনটা খেয়াল করলেই ব্যপারটি ভালভাবে বুঝা যাবে। তবে অবষ্যই LED গুলোকে সাবধানতার সাথে পর্যায়ক্রমিকভাবে IC-র ৩নং,২নং,৪নং,৭নং,১০নং,১নং,৫নং,৬নং,৯নং এবং ১১নং পিনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। CD4017 IC এর ১৬ নং পিনে +3vথেকে+9v এর মাঝে যে কোন ভোল্ট এবং ৮ নং ১৫ন্ ও ১৩নং পিনে GND বা 0v প্রদান করতে হয়।

কেন ব্যবহার করব?:

সচরাচর আমরা যে কারেন্ট টেস্টার ব্যবহার করি তা দ্বারা কাজ করার জন্য সরাসরি কারেন্ট প্রবাহকে স্পর্শ করতে হয়, যা অনেক ক্ষেত্রে ঝুকিপূর্ণ। কিন্তু এটি ডিজিটাল পদ্ধতিতে দূর থেকেই কারেন্ট প্রবাহের উপুস্থিতি নির্দেশ করে। তাছাড়া Insulated wire এর কোন স্থানের কারেন্ট প্রবাহের উপুস্থিতি সাধারন টেস্টার দ্বারা জানতে হলে Insulation তুলে ফেলতে হয় অথচ এটির সফল ব্যবহারের ক্ষেত্রে যার কোন প্রযোজন নেই।
  উৎস এবং সত্ত্বাধিকারী :  ashim

শনিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

নকল ডিম হইতে সাবধান!



ছবিতে টিক চিহ্ন দেয়া ডিমটি কিন্তু কোন মুরগীর কাজ নয়। তাহলে হয়তো জিজ্ঞাসা করতে পারেন যে, এই ডিম কী কোন মোরগ পেড়েছে? না আসলে তা নয়। ডিমটি চীনের একজন মানুষ পেড়েছে (বানিয়েছে)। আসলে ডিমটি নকল ডিম

নকল ডিম তৈরি করতে যে সব রাসায়নিক দ্রব্য প্রয়োজন হবে সেগুলো হল: ক্যলসিয়াম কার্বনেট, রেজিন, গ্যালেটিন, স্টার্চ, এলাম এবং অন্যান্য রাসায়নিক দ্রব্য। নিচের ছবিটি দেখুন:


প্রথমে রাসায়নিক দ্রব্যগুলো একসাথে মেশানো হয়। এরপর গোলাকার ছাঁচের মাধ্যমে ডিমের কুসুমের আকৃতি বানানো হয়।

এরপর রঞ্জক পদার্থ মিশিয়ে কুসুমের রং প্রদান করা হয়।

এরপর তরল ক্যলসিয়াম কার্বনেট দ্রবনে ডুবিয়ে ডিমের সাদা আকৃতি প্রদান করা হয়।


প্যারাফিন ওয়াক্স ও জিপসাম পাউডার মিশিয়ে একে শুকিয়ে ঠান্ডা করা হয়। ঠান্ডা হলে এটি ডিমের শক্ত সাদা অংশের আকৃতি লাভ করে।
এবার আসুন ডিমটি অমলেট করা যাক। দেখুন একদম আসল অমলেট। স্বাদও মাঝে মধ‌্যে আসলের থেকে ভাল হয়। কিন্তু ফুড পয়জনিংয়ের কথা ভুলে গেলে চলবে না।

 আর দাম? সেটা তো অবশ্যই কম। এর উৎপাদন খরচ ডিম প্রতি লেগেছে ¥0.21 অথবা ২.২ টাকা যেখানে ১ টি ডিম এখন বাজারে পাওয়া যায় ৭ টাকা করে। তো এবার আসুন মুরগী জাতিকে এবার একটু স্বস্থির নিঃস্বাস ফেলতে দেই।

বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০০৯

ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড : সফটওয়্যার ছাড়াই

আমরা সবাই প্রায় ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করি। ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে আমরা অনেক রকম সফট্ওয়ার ব্যবহার করি। কিন্তু এখন আর কোন সফট্ওয়ারের প্রয়োজন নেই। নিচের টেকনিক গুলো অনুসরন করুন।
  • Youtube থেকে সফটওয়্যার ছাড়াই যে কোন Video Download করা যায়। এর জন্য আপনি www.keepvid.com  >go to keep vid এ যান । দেখবেন link দেবার একটা জায়গা পাবেন। প্রথমে http://www.youtube.com এ গিয়ে একটি Video এর পেজে ঢুকে link টি কপি করে নিন ।এর পর www.keepvid.com এ গিয়ে link টা pest করেন।‍ ২টি ফরম্যাটে পাবেন Flv low quality আর mp4 high quality। Download দিন দেখবেন Download হচ্ছে। সরাসরি ডাউনলোড করতে নিচের টিপস টি খেয়াল করুন অনেকে হয়তো জানেন।

  • ইউটিউব থেকে সরাসরি ভিডিও ডাউনলোড করতে চাইলে নিচের জাভাস্ক্রীপ্টটি (যখন আপনি সাইবার ক্যাফেতে থাকবেন ) আপনার পেনড্রাইভে থাকতে হবে। জাভাস্ক্রীপ্টটি কপি করে ব্রাউজারের এড্রেস বারে পেস্ট করে এন্টার দিন। তারপর দেখুন যাদু। অটোমেটিক ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।
javascript:if(document.location.href.match(/http:\/\/[a-zA-Z\.]*youtube\.com\/watch/)){document.location.href='http://www.youtube.com/get_video?fmt='+(isHDAvailable?'22':'18')+'&video_id='+swfArgs['video_id']+'&t='+swfArgs['t']}




  • আপনি হয়ত আপনার কোন প্রিয় গান পেয়ে গেলেন YouTube এ গিয়ে যা আপনি Ipod বা কোন মিউজিক প্লেয়ারে রাখতে চান। কিন্তু এইটার MP3 Verson খুজে পেলেন না।এই অবস্থায় আপনি কি করবেন? কোন চিন্তা নেই মাত্র কয়েক  সেকেন্ডেই ফরমেট করে নিন আপনার প্রিয় গান। আর এজন্য কোন সফটওয়ারের দরকার নেই।
     এই লিঙ্কে http://www.video2mp3.net/ youtuvetomp3 Just YouTube থেকে url টি কপি করুন এবং পেস্ট করে কনভারটারে ক্লিক করুন। হাই কোয়ালিটি অথবা লো কোয়ালিটি যে কোন একটি অপশন সিলেক্ট করুন। ডিফল্ট হিসেবে 'লো কোয়ালিটি' সিলেক্ট থাকে। ব্যস হয়ে গেল। এবার কনর্ভাট হয়ে গেলে অটোমেটিক ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।

    Powered By Blogger